Translate

Sunday, May 25, 2014

মিরাজ মহানবী (সা.)-এর শ্রেষ্ঠ মুজিজা


মিরাজ তথা নূরের চলন্ত সিঁড়িযোগে ঊর্ধ্বলোকে আরোহণ, সপ্তাকাশ পরিভ্রমণ, সৃষ্টিজগতের রহস্য অবলোকন, জান্নাত-জাহান্নাম পরিদর্শন ও আল্লাহর দরবারে মহামিলন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের শ্রেষ্ঠতম মুজিজা। পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব যুগান্তকারী ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, তন্মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্ববহ ও তাৎপর্যপূর্ণ শবে মিরাজের স্থান সর্ব শীর্ষে। মহানবী (সা.) যখন জাগতিক ও পারিপার্শ্বিক অসহায় অবস্থার সম্মুখীন হন, পিতৃব্য আবু তালিব ও বিবি খাদিজা (রা.)-এর আকস্মিক ইন্তেকাল হয়, অন্যদিকে কাফেরদের অত্যাচার তাঁকে বিপর্যস্ত করে তোলে; তখন মিরাজের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা স্বীয় হাবিবকে নিজের সান্নিধ্যে ডেকে এনে সান্ত্বনা দিয়ে আদর্শ সমাজ সংস্কারের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। পবিত্র কোরআনে একাধিক সূরায় মিরাজের প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য বর্ণিত হয়েছে। মহানবী (সা.)-এর নৈশকালীন সফরের বিষয়টি উল্লেখ করে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন, ‘পবিত্র ও মহিমান্বিত তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে (মুহাম্মদ) এক রজনীতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায় পরিভ্রমণ করিয়েছিলেন, যার চারপাশ আমি বরকতময় করেছিলাম তাকে আমার নিদর্শন পরিদর্শন করার জন্য।’ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত: ১)
নবী করিম (সা.)-এর ৫০ বছর বয়সে মাক্কি জীবনের শেষলগ্নে অর্থাৎ নবুয়তের দশম বছরে রজব মাসের ২৭ তারিখ মিরাজের মহিমান্বিত ও বিস্ময়কর ঘটনা সংঘটিত হয়। আল্লাহর নির্দেশে গভীর রাতে জিবরাইল (আ.), মিকাইল (আ.) ও ইসরাফিল (আ.)—এই তিন ফেরেশতা নবীজির সান্নিধ্যে আগমন করে তাঁকে কাবা শরিফের হাতিমে নিয়ে আসেন এবং অতঃপর ঐশীবাহন ‘বোরাক’কে উপস্থিত করে এতে আরোহণ করার জন্য জিবরাইল (আ.) ইঙ্গিত করেন। তিনি বোরাকে আরোহণ করলে সেটি ত্বরিতগতিতে মদিনা মুনাওয়ারা, সিনাই পর্বত, হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মস্থান ‘বায়তে লাহম’ হয়ে চোখের পলকে জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা তথা বায়তুল মুকাদ্দাসে গিয়ে পৌঁছাল। নবীকুল শিরোমণি সেখানে আম্বিয়ায়ে কিরামের সঙ্গে জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করলেন। তিনি হলেন ‘ইমামুল মুরসালিন’ অর্থাৎ সব নবী-রাসুলের ইমাম। নৈশভ্রমণের প্রথমাংশ এখানেই সমাপ্ত হয়। পবিত্র কোরআনের ভাষায় মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা বা বায়তুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত পরিভ্রমণকে ‘ইস্রা’ নামে অভিহিত করা হয়েছে।
তারপর নবী করিম (সা.) বোরাকে আরোহণ করলে তা দ্রুতগতিতে মিরাজ বা ঊর্ধ্বলোকে পরিভ্রমণ শুরু করে। এ সময় বিশ্বস্রষ্টার নভোমণ্ডলের অপরূপ দৃশ্যাবলি দেখে তিনি বিমোহিত হন। প্রথম আকাশে হজরত আদম (আ.), দ্বিতীয় আকাশে হজরত ঈসা (আ.) ও হজরত ইয়াহ্ইয়া (আ.), তৃতীয় আকাশে হজরত ইউসুফ (আ.), চতুর্থ আকাশে হজরত ইদ্রিস (আ.), পঞ্চম আকাশে হজরত হারুন (আ.), ষষ্ঠ আকাশে হজরত মুসা (আ.) এবং সপ্তম আকাশে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সঙ্গে নবী করিম (সা.)-এর সাক্ষাৎ হলে পরস্পর শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সপ্তম আসমানে অবস্থিত ‘বায়তুল মামুরে’ তিনি অসংখ্য ফেরেশতাকে তাওয়াফরত অবস্থায় অনেককে সালাত আদায় করতেও দেখেন। এরপর তিনি জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে বেহেশত-দোজখ পরিদর্শন করেন। মিরাজকালে মহানবী (সা.) সৃষ্টিজগতের সবকিছুর রহস্য অবলোকন করেন এবং আল্লাহর অসীম কুদরতের যাবতীয় নিদর্শন দেখেন। তিনি আল্লাহর বিধিবিধান, ভাগ্যলিপি অবিরাম লিখে চলেছে যে কলম, সেটাকেও লিখনরত অবস্থায় দেখতে পান। এ ছাড়া আলমে বারজাখের অসংখ্য দৃশ্য স্বচক্ষে অবলোকন করে পুনরায় সিদরাতুল মুনতাহায় ফিরে আসেন।
সপ্তম আসমান থেকে ‘সিদরাতুল মুনতাহা’ পর্যন্ত এসে তিনি জিবরাইল (আ.)-কে স্বরূপে দেখতে পান। এখানে তাঁর বাহনও পরিবর্তন হয়। একটি দিগন্তবেষ্টিত সবুজ রঙের কুদরতি বাহন ‘রফরফ’ এসে হাজির হয়। নবী করিম (সা.) ‘রফরফে’ আরোহণ করে কল্পনাতীত দ্রুতবেগে ৭০ হাজার নূরের পর্দা পেরিয়ে আরশে মোয়াল্লার সন্নিকটে পৌঁছালেন এবং আল্লাহর দরবারে হাজির হলেন। তিনি স্থান-কালের ঊর্ধ্বে লা মাকাম-লা জামান স্তরে পৌঁছান। নূর আর নূরের সৌরভে তিনি অভিভূত হয়ে যান। সেখানে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর দিদার হয় এবং কথোপকথন হয়।
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর নৈকট্য, সান্নিধ্য ও দিদার লাভ করার পর জ্ঞান-গরিমায় মহীয়ান হয়ে তাঁর প্রশংসা ও গুণকীর্তন করেন এবং করুণা ও শুভেচ্ছার নিদর্শনস্বরূপ মিরাজ রজনীর উপহার হিসেবে আল্লাহর বান্দাদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের হুকুম নিয়ে ওই রাত ও উষার সন্ধিক্ষণে গৃহে প্রত্যাবর্তন করেন এবং সাহাবিদের কাছে আদ্যোপান্ত ঘটনাটি বর্ণনা করলেন। তখন সাহাবায়ে কিরাম আক্ষেপ করে বলেছিলেন যে ‘আমরাও যদি মিরাজ গমন করতাম!’ এ সময় রাসুলুল্লাহ (সা.) ঘোষণা করেন, ‘নামাজ মুমিনদের জন্য মিরাজস্বরূপ।’ (ইবনে মাজা) তাই মহানবী (সা.)-এর বিস্ময়কর মুজিজাকে উপলব্ধি বা হৃদয়ঙ্গম করে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অবশ্যকর্তব্য।
ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক, গবেষক ও কলাম লেখক।

Wednesday, April 23, 2014

তাওবা-এর প্রকার



তাওবা-এর প্রকার
তাওবা দুপ্রকার
এক. তাওবাতুল ইনাবাহ্:  প্রকার তাওবা হলো তোমার উপর আল্লাহর ক্ষমতার কারণে তাকে ভয় করে তার কাছে ফিরে আসা
দুই: তাওবাতুল ইস্তিজাবা:  প্রকার তাওবা হলো আল্লাহ তোমার নিকটে আছে কারণেই আল্লাহর নিকট হতে লজ্জিত হয়ে ফিরে আসা
ইমাম গাযালী (রহ.) তাওবাকে চার প্রকারে বিভক্ত করেন:
এক. বান্দাহ তাওবা করবে এবং স্বীয় তাওবার উপরে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অবিচল থাকবে। অন্যায়, ত্রুটি-বিচ্যুতি যা হয়ে গেছে তার সাধ্যমত ক্ষতিপূরণ করবে এবং পরবর্তী সময় তার মনে মানুষের স্বভাবজাত চাহিদাগত সাধারণ ছোটখাট বিচ্যুতি ব্যতিরেকে কোনো গুনাহ সংঘটনের কল্পনাও উদিত হয় না। শ্রেণীর বান্দাহকে সাবিকুম বিল খায়রাতে নামে অভিহিত করা হয়। প্রকারের তাওবাকে বলা হয় আত-তাওবাতুন-নাসূহনির্ভেজাল-পরিচ্ছন্ন তাওবাএবং মন প্রবৃত্তির এই অবস্থার মান হলো আন নাফসুল মুতমাইন্না( النفس المطمئنة )
দুই. তাওবাকারী প্রধান মৌলিক ইবাদতসমূহ যথাযথ আদায় করতে থাকে এবং বড় ধরনের অশ্লীলতা হতে আত্মরক্ষা করে থাকে। কিন্তু তার অবস্থা এই যে, সে সকল গুনাহ থেকে সে নিজেকে রক্ষা করতে পারে না যা তার পরিবেশ সামাজিক অবস্থানের কারণে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় তাকে পেয়ে বসে।  সে নিজের প্রবৃত্তিকে তিরস্কার ভৎর্সনা করতে থাকে এবং অনুতপ্ত হয়। গুনাহর কার্য সম্পাদনের পর পর পুনঃ সংকল্প করে যে, সামাজিক পরিবেশগত যেই পরিস্থিতির কারণে তার দ্বারা গুনাহ সংঘটিত হলো তা হতে সে দূরে অবস্থান করবে এবং নিজেকে রক্ষা করে চলবে। এই প্রকৃতির প্রবৃত্তিকে আন-নাফসুল লাওয়ামা (النفس اللوامة) বলা হয়। তাওবাকারীগণ এই দলভুক্ত সাব্যস্ত হয়ে থাকেন
তিন. তাওবাকারী তাওবার পরে বেশ দীর্ঘদিন তার উপরে অবিচল থাকে। পরে কোনও পাপ তাকে বশীভুত করে ফেলে এবং সে তাতে লিপ্ত হয়
চার. পাপ সংঘটনকারী ব্যক্তি তাওবা করার পর পুনরায় বিভিন্ন পাপ কার্যে নিমগ্ন হয়ে পড়ে। এমনকি তার মনে তার তাওবার চিন্তা উদিত হয় না এবং তার মনে কোনো প্রকার আক্ষেপ, অনুতাপও জাগ্রত হয় না, বরং সে প্রবৃত্তির কু-চাহিদার গোলামে পরিণত হয়। ধরনের প্রবৃত্তিকে আনআন-নাফসুল আম্মারা বিস সূবলা হয়


Friday, April 18, 2014

Narrated Abu Jamra

 Narrated Abu Jamra: I used to sit with Ibn 'Abbas and he made me sit on his sitting place. He requested me to stay with him in order that he might give me a share from his property. So I stayed with him for two months. Once he told (me) that when the delegation of the tribe of 'Abdul Qais came to the Prophet, the Prophet asked them, "Who are the people (i.e. you)? (Or) who are the delegate?" They replied, "We are from the tribe of Rabi'a." Then the Prophet said to them, "Welcome! O people (or O delegation of 'Abdul Qais)! Neither will you have disgrace nor will you regret." They said, "O Allah's Apostle! We cannot come to you except in the sacred month and there is the infidel tribe of Mudar intervening between you and us. Soplease order us to do something good (religious deeds) so that we may inform our people whom we have left behind (at home), and that we may enter Paradise (by acting on them)." Then they asked about drinks (what is legal and what is illegal). The Prophet ordered them to do four things and forbade them from four things. He ordered them to believe in Allah Alone and asked them, "Do you know what is meant by believing in Allah Alone?" They replied, "Allah and His Apostle know better." Thereupon the Prophet said, "It means: 1. To testify that none has the right to be worshipped but Allah and Muhammad is Allah's Apostle. 2. To offer prayers perfectly 3. To pay the Zakat (obligatory charity) 4. To observe fast during the month of Ramadan. 5. And to pay Al-Khumus (one fifth of the booty to be given in Allah's Cause). Then he forbade them four things, namely, Hantam, Dubba,' Naqir Ann Muzaffat or Muqaiyar; (These were the names of pots in which Alcoholic drinks were prepared) (The Prophet mentioned the container of wine and he meant the wine itself). The Prophet further said (to them): "Memorize them (these instructions) and convey them to the people whom you have left behind."  

Friday, April 11, 2014

Sahih bukhai belief

وَهُوَ قَوْلٌ وَفِعْلٌ، وَيَزِيدُ وَيَنْقُصُ. قَالَ اللَّهُ تَعَالَى: {لِيَزْدَادُوا إِيمَانًا مَعَ إِيمَانِهِمْ}، {وَزِدْنَاهُمْ هُدًى}، {وَيَزِيدُ اللَّهُ الَّذِينَ اهْتَدَوْا هُدًى}، {وَالَّذِينَ اهْتَدَوْا زَادَهُمْ هُدًى وَآتَاهُمْ تَقْوَاهُمْ}، {وَيَزْدَادَ الَّذِينَ آمَنُوا إِيمَانًا}، وَقَوْلُهُ: {أَيُّكُمْ زَادَتْهُ هَذِهِ إِيمَانًا فَأَمَّا الَّذِينَ آمَنُوا فَزَادَتْهُمْ إِيمَانًا}. وَقَوْلُهُ جَلَّ ذِكْرُهُ: {فَاخْشَوْهُمْ فَزَادَهُمْ إِيمَانًا}. وَقَوْلُهُ تَعَالَى: {وَمَا زَادَهُمْ إِلاَّ إِيمَانًا وَتَسْلِيمًا}. وَالْحُبُّ فِي اللَّهِ وَالْبُغْضُ فِي اللَّهِ مِنَ الإِيمَانِ. وَكَتَبَ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ إِلَى عَدِيِّ بْنِ عَدِيٍّ إِنَّ لِلإِيمَانِ فَرَائِضَ وَشَرَائِعَ وَحُدُودًا وَسُنَنًا، فَمَنِ اسْتَكْمَلَهَا اسْتَكْمَلَ الإِيمَانَ، وَمَنْ لَمْ يَسْتَكْمِلْهَا لَمْ يَسْتَكْمِلِ الإِيمَانَ، فَإِنْ أَعِشْ فَسَأُبَيِّنُهَا لَكُمْ حَتَّى تَعْمَلُوا بِهَا، وَإِنْ أَمُتْ فَمَا أَنَا عَلَى صُحْبَتِكُمْ بِحَرِيصٍ. وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ: {وَلَكِنْ لِيَطْمَئِنَّ قَلْبِي}. وَقَالَ مُعَاذٌ: اجْلِسْ بِنَا نُؤْمِنْ سَاعَةً. وَقَالَ ابْنُ مَسْعُودٍ: الْيَقِينُ الإِيمَانُ كُلُّهُ. وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ: لاَ يَبْلُغُ الْعَبْدُ حَقِيقَةَ التَّقْوَى حَتَّى يَدَعَ مَا حَاكَ فِي الصَّدْرِ. وَقَالَ مُجَاهِدٌ: {شَرَعَ لَكُمْ} أَوْصَيْنَاكَ يَا مُحَمَّدُ وَإِيَّاهُ دِينًا وَاحِدًا. وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: {شِرْعَةً وَمِنْهَاجًا} سَبِيلاً وَسُنَّةً.



 কোন কোন ফকীহদের নিকট ঈমান বাড়েও না কমেও না। বরং সমান থাকে। তাদের নিকট একজন নবীর ঈমান ও ইবলিসের ঈমান এক সমান। তাদের এই ‘আকীদাহ কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী। এটা মুরজি’আহ সম্প্রদায়ের ভ্রান্ত ‘আকীদাহর অন্তর্ভুক্ত।




Narrated by Ibn 'Umar:
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، قَالَ أَخْبَرَنَا حَنْظَلَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ، عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ خَالِدٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ بُنِيَ الإِسْلاَمُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ، وَإِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالْحَجِّ، وَصَوْمِ رَمَضَانَ

Tuesday, April 8, 2014

Belief, Sahih Bukhari hadith

Narrated Talha bin 'Ubaidullah: 

A man from Najd with unkempt hair came to Allah's Apostle and we heard his loud voice but could not understand what he was saying, till he came near and then we came to know that he was asking about Islam. Allah's Apostle said, "You have to offer prayers perfectly five times in aday and night (24 hours)." The man asked, "Is there any more (praying)?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to offer the Nawafil prayers (you can)." Allah's Apostle further said to him: "You have to observe fasts during the month of Ramad, an." The man asked, "Is there any more fasting?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to observe the Nawafil fasts (you can.)" Then Allah's Apostle further said to him, "You have to pay the Zakat (obligatory charity)." The man asked, "Is there any thing other than the Zakat for me to pay?" Allah's Apostle replied, "No, unless you want to give alms of your own." And then that man retreated saying, "By Allah! I will neither do less nor more than this." Allah's Apostle said, "If what he said is true, then he will be successful (i.e. he will be granted Paradise)."  






Thursday, April 3, 2014

chief of believers


 Narrated 'Umar bin Al-Khattab: Once a Jew said to me, "O the chief of believers! There is a verse in your Holy Book Which is read by all of you (Muslims), and had it been revealed to us, we would have taken that day (on which it was revealed as a day of celebration." 'Umar bin Al-Khattab asked, "Which is that verse?" The Jew replied, "This day I have perfected your religion For you, completed My favor upon you, And have chosen for you Islam as your religion." (5:3) 'Umar replied,"No doubt, we know when and where this verse was revealed to the Prophet. It was Friday and the Prophet was standing at 'Arafat (i.e. the Day of Hajj)"  









একদা এক যুদ্ধবন্ধী মহিলা যার বাচ্চা পৃথক ছিল ৷ যখনই সে তার বাচ্চাকে কাছে পাচ্ছিল, তখনই তাকে বুকে টেনে নিয়ে আদর করছিল। এ দৃশ্য

দেখে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,



‘তোমরা কি মনে করো যে, এই মহিলাটি স্বেচ্ছায় তার বাচ্চাকে আগুনে নিক্ষেপ করতে পারে?

সকলে বলল, না।

তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন -''আল্লাহর কসম! আল্লাহর কসম! আল্লাহ তার বান্দার প্রতি এই মায়ের চাইতে অধিক স্নেহশীল'' (সুবহানাল্লাহ )'

[বুখারী হা/৫৯৯৯ ‘শিষ্টাচার’ অধ্যায়, মিশকাত হা/২৩৭০]


Wednesday, April 2, 2014

prayers perfectly five times

hadith found in 'Belief' of Sahih Bukhari.


 Narrated Talha bin 'Ubaidullah: A man from Najd with unkempt hair came to Allah's Apostle and we heard his loud voice but could not understand what he was saying, till he came near and then we came to know that he was asking about Islam. Allah's Apostle said, "You have to offer prayers perfectly five times in aday and night (24 hours)." The man asked, "Is there any more (praying)?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to offer the Nawafil prayers (you can)." Allah's Apostle further said to him: "You have to observe fasts during the month of Ramad, an." The man asked, "Is there any more fasting?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to observe the Nawafil fasts (you can.)" Then Allah's Apostle further said to him, "You have to pay the Zakat (obligatory charity)." The man asked, "Is there any thing other than the Zakat for me to pay?" Allah's Apostle replied, "No, unless you want to give alms of your own." And then that man retreated saying, "By Allah! I will neither do less nor more than this." Allah's Apostle said, "If what he said is true, then he will be successful (i.e. he will be granted Paradise)." 







 Narrated Abu Huraira: One day while the Prophet was sitting in the company of some people, (The angel) Gabriel came and asked, "What is faith?" Allah's Apostle replied, 'Faith is to believe in Allah, His angels, (the) meeting with Him, His Apostles, and to believe in Resurrection." Then he further asked, "What is Islam?" Allah's Apostle replied, "To worship Allah Alone and none else, to offer prayers perfectly to pay the compulsory charity (Zakat) and to observe fasts during the month of Ramadan." Then he further asked, "What is Ihsan (perfection)?" Allah's Apostle replied, "To worship Allah as if you see Him, and if you cannot achieve this state of devotion then you must consider that He is looking at you." Then he further asked, "When will the Hour be established?" Allah's Apostle replied, "The answerer has no better knowledge than the questioner. But I will inform you about its portents. 1. When a slave (lady) gives birth to her master. 2. When the shepherds of black camels start boasting and competing with others in the construction of higher buildings. And the Hour is one of five things which nobody knows except Allah. The Prophet then recited: "Verily, with Allah (Alone) is the knowledge of the Hour--." (31. 34) Then that man (Gabriel) left and the Prophet asked his companions to call him back, but they could not see him. Then the Prophet said, "That was Gabriel who came to teach the people their religion." Abu 'Abdullah said: He (the Prophet) considered all that as a part of faith.  

Saturday, March 29, 2014

Masjid in BAngladesh


রাজধানী ঢাকার বারিধারার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে।

শুক্রবার সকলে মসজিদটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান।

উল্লেখ্য, দেশে এই প্রথম সবচেয়ে বড় ও নান্দনিক মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে সোয়া লাখ স্কয়ার ফুট জায়গার ওপর নির্মিত হচ্ছে এ মসজিদটি। লক্ষাধিক মুসল্লি এই মসজিদে এক সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

Wednesday, March 26, 2014

Sahih Bukhari Volume 001, Book 002,

Sahih Bukhari Volume 001, Book 002,

Hadith Number 017

                
 \

                   

Hadith Number 018



                     

Hadith Number 019.




Sunday, March 23, 2014

নেককার স্ত্রীর সবচেয়ে কল্যাণকর কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে

হযরত আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের পর নেককার স্ত্রীর সবচেয়ে কল্যাণকর। কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে, তার দিকে তাকালে সে (স্বামী) মুগ্ধ হয়। তাকে নিয়ে শপথ করলে সে তা (শপথকৃত কর্ম) পূরণ করে। স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে (অন্যায়-অপকর্ম থেকে) এবং স্বামীর সম্পদ হেফাজত করে।

{সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৮৫৭}\






আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) বলেন, আমি উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) কে দেখেছি যখন তিনি আমিরুল মুমিনীন ছিলেন আর তখন তাঁর জামায় উভয় স্কন্ধের মধ্যস্থলে পর পর তিনটি তালি লাগানো ছিল।

{মুয়াত্তা মালিক, অধ্যায়-৪৮ রেওয়ায়ত-১৯}




উম্মে খাল্লাদ (রাঃ) নামের এক মহিলা সাহাবী তার সদ্য শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানার জন্য রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর দরবারে এলেন। তার চেহারা নেকাবে ঢাকা ছিল। এক সাহাবী তাকে বললেন, তুমি তোমার শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানতে এসেছ, (আর এমন শোকের মূহূর্তেও) তোমার চেহারা নেকাবে ঢাকা! তখন সাহাবিয়্যা উত্তরে বললেন, ‘‘আমি সন্তান হারিয়েছি, লজ্জা হারাইনি’’।


পুরুষ তার দৃষ্টি সংযত রাখার পরও যদি হঠাৎ নারীর প্রতি দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে যেন দৃষ্টি সরিয়ে নেয়, দ্বিতীয়বার দৃষ্টি না দেয়।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছেন-

হে আলী! প্রথমবার যদি (অনিচ্ছাকৃত) দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে দ্বিতীয়বার দৃষ্টি দিও না। কেননা প্রথম দৃষ্টি (যা অনিচ্ছাকৃত হঠাৎ হয়ে গেছে) তোমাকে মাফ করা হবে, কিন্তু পুনরায় তাকালে তা মাফ করা হবে না।..


{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২১৪৯; জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৭৭৭}



আর যদি প্রথমেই ইচ্ছাকৃত তাকায় বা দ্বিতীয়বার তাকায় তা হবে দৃষ্টির খেয়ানত। আর এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে বলেছেন-

আল্লাহ তোমাদের দৃষ্টির অপব্যবহার এবং অন্তর যা গোপন রাখে তা (ভালোভাবে) জানেন।

{সূরা মুমিন : ১৯}

bangla hadis image



আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “চারটি গুণ দেখে নারীদের বিবাহ করা হয়- সম্পদ, বংশ মর্যাদা, সৌন্দর্য ও দীনদারি। তবে ধার্মিকতার দিক প্রাধান্য দিয়েই তুমি কামিয়াব হও নয়তো তোমার হাত ধুলি ধুসরিত হবে।”
{মুসলিম: ১০/৩০৫}\

Saturday, March 22, 2014

যমযম কূপের বিশেষত্ব~

~~~যমযম কূপের বিশেষত্ব~~~

১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয়
একটি পত্রিকায় লিখেন,যমযমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য
উপযোগী নয়। তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস্থিত যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি মক্কা শহরের কেন্দ্রেও সমুদ্র সমতল
থেকে নিচে অবস্থিত । ফলে শহরের সব ময়লা পানি কূপের
দিকে ধাবিত হয় এতে কূপের পানি বিশুদ্ব থাকতে পারেনা ।
বাদশা ফয়সল সংবাদটি জেনে সউদী কৃষি ও পানি সম্পদ
মন্ত্রনালয়কে যমযমের পানির বিশুদ্বতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান
এবং এর নমুনা ইউরোপীয় ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর জন্য
নির্দেশ দেন। ওই মন্ত্রনালয়ে সমুদ্রের পানি থেকে পান যোগ্য
পানি উৎপাদন কাজে নিয়োজিত রসায়ন প্রকৌশলী তারিক
হুসাইনকে এ ব্যপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়।


তিনি তার তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছেন , যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি প্রায় ১৮:১৪ ফুট। একজন ৫ফুট ৮
ইঞ্চি মানুষকে কূপে নামানো হলে তার কাধ পর্যন্ত ডুবে যায়।
সম্পূর্ণ হাটলেও তার মাথা কখনও ডুবে যায়নি। কুপের
মধ্যে কোন পাইপ বা ছিদ্র নেই।আরো সুষ্পষ্ট অনুস্ধানের জন্য
তিনি একটি শক্তি শালী পাম্পের সাহায্যে কূপের সব পানি দ্রুত
সেচে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রথমে কিছুই
খুজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে তিনি আবিস্কার করেন যে, সেচের
ফলে কূপের পানি যখন কমে আসে তখন পায়ের নিচের বালু
নাচতে থাকে।তিনি বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়েন।পায়ের নিচের
বালু চুইয়ে পানি উঠে।এরপর যমযমের নমুনা পরীক্ষার জন্য
ইউরোপের গবেষনাগারে পাঠানো হয় পানি।
মক্কা থেকে ফিরে আসার আগে তিনি স্থানীয় প্রশাসকের
সাথে কথা বলেন। তারা জানান,মক্কার আশেপাশে কয়েকটি কূপ
রয়েছে, যেগুলোর বেশী ভাগই শুকনো। অন্যগুলোও
মাঝে মাঝে শুকিয়ে যায়। কিন্তু যমযম ইঁদারা (কূপ) কখনই
শুকায়না। যমযমের পানির নমুনা সউদী ও ইউরোপীয়
গবেষনাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং একই ফল
পাওয়া যায়। যমযমের পানির মধ্যে সাধারন পানির তুলনায়
ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সামান্য বেশী। এ কারনেই হয়ত
পরিশ্রান্ত হাজী সাহেবদের যমযমের পানি সতেজ ও সজীব
করে তোলে। কিন্তু এর চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যপার হচ্ছে,
যমযমের
পানিতে রয়েছে ফ্লোরাইড,ফ্লোরাইডে রয়েছে জীবানুনাশক
ক্ষমতা। ইউরোপীয় গবেষনাগার থেকে মন্তব্য করা হয়েছে,
যমযমের পানি পানের সম্পূর্ণ উপযুক্ত।
যমযম এর পানি নিসন্দেহে অন্যান্য যে কোন
পানি থেকে সাতন্ত্র, এতে প্রতি লিটারে ২০০০ মিলি গ্রাম
প্রকৃতিক উপাদান বিদ্যমান। সাভাবিক ভাবে খনিজ
পানিয়তে ২৬০ মিলিগ্রাম এর বেশী প্রকৃতিক উপাদান থাকেনা।
প্রথমতঃ যমযম এর পানিতে রাসয়নিক দ্রব্য ধনাত্বক আয়ন্স,
সোডিয়াম ২৫০ মিলি গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০
মিলি গ্রাম,পটাশিয়াম ২০ মিলি গ্রাম এবং ম্যাগনেশিয়াম ৫০
মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।
দ্বীতিয়তঃ ঋনাত্বক আয়ন্স সালফার ৩৭২মিলি গ্রাম,
বাইকারবনেট ৩৬৬ মিলি গ্রাম, নাইট্রেড ২৭৩ মিলি গ্রাম.
ফসফেট ০.২৫ মিলি গ্রাম এবং এমনিয়া ৬ মিলি গ্রাম
প্রতি লিটারে।
যমযম পানি অলৌকিক ঘটনার অধিকার পানীয়,
একটি তৃস্না এবং ক্ষুধা উভয় মেটাতে সামর্থ্য। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবী গণ ইসলাম
প্রচারের পর পূর্বে যমযম এর পানির নাম ছিল “সাব্ব’আহ”
অথবা পরিতৃপ্তকারী। নবীজি বলেছিলেন: ” পৃথিবীর
মুখমন্ডলে সর্বোত্তম পানীয় যমযম এর পানি;
এইটি অসুস্থতা থেকে, খাবার এবং সাস্হ ভালো রাখে” হাদীস
শরীফ এর কিতাব আবূ দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে হযরত
আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) হযরত নবী করীম
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত ও
ইসলাম গ্রহন করার উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে আসেন
এবং পুরো একটি মাস শুধু যমযম এর পানি পান
করে বেচে ছিলেন। হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু) তার ক্ষুধা এবং শুধু তৃস্নাই মেটাননি,
তিনি মোটা হয়েছিলেন। শেষ অল্প দশকে সাম্প্রতিক পেয়েছেন
যা পান করলে সাস্থ ভাল হয়। এবং তারা বলেন যমযম এর
পানি খাবার এবং পানীয় হিসেবে পৃথকভাবে সামর্থ্য, যমযম এর
পানি স্বাস্থ্য সুবিধার ও তারিফ করা হয়। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন
অসুস্থতা থেকে এটি একটি আরগ্য/সেফা।
যমযম এর পানি কোন লবন যুক্ত বা তরলাইত পানি নয় তবে এ
পানি পান করলে এর একটি সতন্ত্র স্বাদ অনুভুত হয় যা কেবল
পান কারী অনুভব করতে পারে। যমযম কুপের পানি হচ্ছে এমন
একটি পানি যা কখনো জীবানু দ্বারা আক্রাকন্ত হয়নি। ১৯৭৯
সালে (জামাদিউল উলা মাসের ১৭ তারিখ ১৩৯৯ হিজরী) ভাল
করে পাক পবিত্রকরে একজন কে নামান হয় এর ভিতর
পরিস্কার কারার জন্য। তিনি যমযম কুপের নিচ থেকে বিভিন্ন
প্রকার আসবাব (থালা, বাটি), ধাতব পদার্থ(মুদ্রা), মাটির
পাত্র পান কিন্তু বিভিন্ন প্রকার জিনিষ ফেলার পরও এ
পানি কুদরতী ভাবে সম্পুর্ন দোষন মুক্ত ছিল।

শেয়ার করে সবাই খবটি জানিয়ে দিন।